সেপ্টেম্বর তের, ২০১৮ প্রথম জনের গল্পঃ সকালে প্রথম প্রহরের ঘুম ভাংছে আজ, মোবাইলের রিং শুনে, জানালা অফ করেন, বৃষ্টি আসছে ।টলতে টলতে জানালা অফ করে, বিছানাতে কাত হতে গিয়ে টের পেলাম ডান সাইডে বেশ ব্যাথা । বেথা চেপে পাশ পালটে ঘুম । স্বপ্নে রজনীকান্ত দেখছিলাম, নাচতে গিয়ে আবার বেথা, বিহিত করার কথা ভেবে চোখ অর্ধেক খুলে সম্মুখে রুমমেটের সদ্য কামান মুখ, কেলিয়ে ডাকে, অফিসে যান, ঘুমাব । তারপর থেকে মাথার ভেতরে অবিরাম কে যেন গুনগুনাচ্ছে “ গোল্লায় নিয়ে যাচ্ছে আমার হাওয়ায় জলের গাড়ি গোল্লা হল তীর্থস্থান অশেষ উপকারী ।” উপকার না ছাতার মাথা । রাস্তাতে জলের অভাব, কিন্তু কাদার না । ইলেক্ট্রিক মোটর চলাইত যানবাহন নিষেধ হবার পর, নয়া দুর্ভোগের টানা কদিন ভুগছি। না পারা যায় সওয়া না যায় বলা । তারপর আর কি, যা প্রতিদিন তাই । আগামী রবিবার বলে আবার ব্যাঙ্কে যাওয়া লাগবে , নতুন পেড়া । সামনে পরীক্ষার শিডিউল পেয়েছি । সে চিন্তায় জটিল ঘুম হচ্ছে । চোখের জন্য সিনারন না কি যেন একটা দিয়েছিল ডক, স্নায়ু ঠান্ডা করবে । মর জ্বালা আমার স্নায়ু ঠান্ডা করবে বেডা, মনে চাই, কুড়ালের উলটাপিঠ দিয়া ওর চশমার ডাটি ভেঙ্গে দেই। আজকের প্রথম আলোতে চোখ বুলিয়ে কেস কি দেখছি । ঋণখেলাপি । মনে হচ্ছে বুড়াগুলারে যেন সরিয়ে দিতে পুরান কিন্তু, কার্যকরী কৌশল চালাচ্ছে । এরা বোধহয় কেন্দ্রীয় কমিটিতে ঘোট পাকাচ্ছে । তার জন্য কৌশল হতে পারে । দুইটাই পাওয়ার কোম্পানি । ঢাকা আর রাজশাহীর । বলে না, সব রসুনের পোদ একস্থানে । মোবাইলের বিল বাড়তি, পেপারে কয়েকটা পাতার কাটতি, আর কিছু পাবলিকের লিখতে নয়া ইস্যু। যেটা বড় কথা, এটা সেপ্টেম্বর, তাই তের । শরতের শুভ্র কি যেন? আমার কাজের সময় ভুলে যাবার রোগ আছে । মনে হলে এডিট করে নিবনে। এলান গিন্সবার্গ (না গিনেসবার্গ? যে বার্গ হোক বেটা ইহুদি বাগ ।) সেপ্টম্বর অন যশোর রোড না কি যেন লিখে ইয়ে করে ফেলেছিল । দেখেছিল হরিদাশপুর রোড, কেমনে যশোর হইল ? এসব আজাইরা খিচুড়ি না?

#Sailyf